Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

এক নজরে

জীবননগর উপজেলা একটি ভারত সীমান্তবর্তী উপজেলা। নদীয়া কাহিনী ২৭২ পৃষ্ঠা হতে জানা যায়- ১৬৬০-৬৫ সালের  সময় জীবন খাঁ নামে এক ভয়ংকর ডাকাত এ অঞ্চলে আস্তানা গাড়ে, তখন এঅঞ্চল গভীর জংগলে পরিপুর্ণ এবংবাঘের আবাস্থল ছিল। পাশে ছিল ভৈরব নদী, যা এখন মৃত । বৃটিশরা ১৭৭৩ সালে  ভারত বর্ষ দখলের পর এই সব ডাকাতদের মহৎ দৃষ্টিতে দেখতে থাকে।এ  জীবন খা ডাকাতকে মহৎ ভেবে তারনামকরণে জীবননগর থানা  করা হয়। বর্তমানে  থানাকে উপজেলা উন্নীত করা হয়েছে ।এ উপজেলার উত্তরে চুয়াডাঙ্গা সদর ও দামুড়হুদা উপজেলা, দক্ষিণেমহেষপুর উপজেলা,পুর্বে মহেষপুর ও কোটচাদঁপুর উপজেলা এবং পশ্চিমে ভারতের নদীয়া জেলা । এ উপজেলা আয়তন-২০০ বঃকিঃমিঃ, ভৌগলিক অবস্থান-(অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংস। চুয়াডাঙ্গা জেলা সদর হতে দূরত্ব- ৪০ কিলোমিটার। এ উপজেলার মোট ইউনিয়ন-৬টি, মৌজা-৭০টি এবং গ্রামের সংখ্যা-২০০টি। মহান মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে এ  উপজেলার ধোপাখালী সীমান্তের জিরো পয়েন্টে সাবেক সেনা সাবেক সেনা প্রধান মরহুম মোস্তাফিজুর রহমান এর নেতত্বে এক গুরুত্বপুর্ণ মুক্তিযুদ্ধ পরিচালিত হয়। এতে ৫জন বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ হন এবং জনাব মোস্তাফিজুর রহমান গুরুতর আহত হন। এ উপজেলায় স্মৃতি বিজড়িত স্থান হিসেবে রয়েছে- কাশীপুর গ্রামে অতীতের রাজা/জমিদার শিবচ্ন্ত্র নারায়ন এর জমিদার বাড়ী,যা কথা সাহিত্যিক শরৎচন্দ্রের মামাবাড়ি নামে পরিচিতি, আন্দুলবাড়িয়া পীরের দরগা শরীফ, ধোপাখালী গ্রামে ২০০ বছরের পুরাতন সাহী মসজিদ, মাধবখালী সীমান্তে শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ৭টি কবরস্থান আছে।